এনবিআর নিষেধ থাকা সত্ত্বেও পালিয়ে থেকে নীলাচলের জমি বিক্রির চেষ্টা
টঙ্গীতে ১৯৯৫ সালে বেক্সিমকো হোল্ডিং নীলাচল নামে একটি আবাসন প্রকল্প চালু কারা হয়েছিলো টঙ্গী থানা অন্তর্গত দত্তপাড়া এলাকায় ৪৮ নম্বর ওয়ার্ডে ।
শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়েছে ছাত্র জনতার আন্দোলনের মধ্যে এবং পালিয়ে যাওয়ার সময় গ্রেফতার হয়েছেন বেক্সিমকো কোম্পানির মালিক ।
তবে এখানেই থেমে নেই তার অনুসারীরা, পালিয়ে থেকেও নীলাচল আবাসন প্রকল্প জমি বিক্রির জন্য স্থানীয় ভূমিদস্যু ও কোম্পানির কিছু অসাধু কর্মকর্তা এনবিআর নিষেধাঞ্জা আবমাননা করে জমি বিক্রির পাঁয়তারা করে বেড়াচ্ছে ।
আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে ব্যবসা-বাণিজ্যে একচেটিয়া আধিপত্য দেখিয়েছে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের মালিকানাধীন বেক্সিমকো গ্রুপ।
ক্ষমতার ছত্রচ্ছায়ায় প্রভাব খাটিয়ে বিপুল সম্পদের মালিক এবং ব্যবসা-বাণিজ্য, ব্যাংকিংব্যবস্থায় নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করে তিনি রীতিমতো লুটপাট ডাকাতি করে গড়ে তুলেছেন টাকার পাহাড়। এতে জানা গেছে, বেসরকারি-সরকারি আট ব্যাংকে বেক্সিমকো গ্রুপের ঋণের পরিমাণ (নন-ফান্ডেডসহ) ৩৯ হাজার ৮৯৭ কোটি টাকা।
বেক্সিমকো গ্রুপ অব কম্পানির প্রতিষ্ঠানগুলো বিপুল ঋণ, বিদেশে অগুনতি অর্থপাচার, শেয়ারবাজার কারসাজির মতো অভিযোগে রয়েছে সালমান এফ রহমানের নামে। তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
What's Your Reaction?
আরিফা হক, গাজীপুর প্রতিনিধি